বর্তমান বিশ্বের একটি বিলাশবহুল বহুল ধাতব হলে সোনা। এই ধাতব দিয়ে তৈরিলিঙ্গসীমাও করা হয় বিভিন্ন অলংকার এটাও এটি এখন ব্যবহার হচ্ছে বাড়ি ঘর সাজানোতে এমনি রান্নার কাজে এটি খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।এই সোনার খনি বেশি পাওয়া যায় রাশিয়া যুক্ত রাষ্ট্র দক্ষিণ আফ্রিকায়। বিজ্ঞানিদের মতে পৃথিবীতে যত সোনা আছে তা সারা পৃথিবীর মাটি থেকে এক হাঁটু সামান্ হবে। কিন্তু বর্তামান এর দামের দিক বিবেচনা করলে এটি প্রায় মধ্যবিত্তদের নাগালের বাইরে। এই দামে কোন উর্ধ্ব গতিতে রয়েছে।
আফ্রিকা মহাদেশ ববতেই আমরা বুঝি দরিদ্রতা হানাহানি মারারিকে কিন্তু আপনি কি জানেন আফ্রিকা মহাদেশ হল পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি প্রাখৃথিক খনির দেশ। এখানে রয়েছে হীরার খনি, তেলের খনি, সোনার খনি, প্রাকৃতিক গ্যাসের খনি ইত্যাদি। কিন্তু এতকিছু থাকার পরও আফ্রিকা কেন গরীব কালণ তারা এই খনিগুলো সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারেনা।
সম্প্রতি এই মহাদেশের উগান্ডা নামক দেশে আবিষ্কার হয়েছে এক বিশাল সোনার খনি। এই সোনার খনিযে পাওয়া সম্ভবনা 13 টনের বেশি সোনা যার বাজার মূল্য দাঁড়াবে 31 বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
দেশটি এখন সোনার খননের জন্য বিনিয়োগ কারী খুঁজছেন বলে জানান উগান্ডার প্রসিডেন্ট ইওওয়েরি মুসেভেনি। ইতিমধ্যেই সোনার খননের জন্য প্রেসিভেন্ট এর কথাতেই চীনা গোল্ড মাইনিং কম্পানি ওয়াগাগাই
এখানে খনন শুরু করেছে। তারা সর্ব প্রথমেই 50 মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছেন এই সোনা খননের প্রকল্পটিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে 3000 জন শ্রমিককে। তাঁদের এই বিনিয়োগে 500 কেজি স্বর্ণ খনন করতে পারবে বলে আশা করেন।
উগান্ডার প্রেসিভেন্টের মতে এই খনন কার্যটি চালালে 3000 জন শ্রমিক নিয়োগ এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা তৈরা হবে যার ফলে দেশটির ব্যকারত্বের সংখ্যা কমবে এবং দেশটির অর্থনৈতিক দিক দিয়ে এক বড় পরিবর্তন আসবে বলে জানান।
এখন পর্যন্ত দেশটিতে 31 টিলিয়ন টন সোনা আবিষ্কার করা হয়েছে। এই দেশটিতে সোনার খনি খননের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ এবং প্রযুক্তি না থাকায় দেশটি ইউরোপের বিভিন্ন দেশকে আকৃষ্ট করতে চান।
বর্তমান বিশ্বের একটি বিলাশবহুল বহুল ধাতব হলে সোনা। এই ধাতব দিয়ে তৈরিলিঙ্গসীমাও করা হয় বিভিন্ন অলংকার এটাও এটি এখন ব্যবহার হচ্ছে বাড়ি ঘর সাজানোতে এমনি রান্নার কাজে এটি খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।এই সোনার খনি বেশি পাওয়া যায় রাশিয়া যুক্ত রাষ্ট্র দক্ষিণ আফ্রিকায়। বিজ্ঞানিদের মতে পৃথিবীতে যত সোনা আছে তা সারা পৃথিবীর মাটি থেকে এক হাঁটু সামান্ হবে। কিন্তু বর্তামান এর দামের দিক বিবেচনা করলে এটি প্রায় মধ্যবিত্তদের নাগালের বাইরে। এই দামে কোন উর্ধ্ব গতিতে রয়েছে।
আফ্রিকায় দেশগুলিতে স্বর্ণের খনি থাকলেও এইসব দেশে স্বর্ণের মজুদ থাকে অন্য স্বর্ণের খনি না থাকা দেশের তুলনায় খুবই কম। কারণ এই দেশ গুলো থেকে চালাকি করে বিশ্বের উন্নত দেশ গুলো হাতিয়ে নিচ্ছে তাদেরই লাখ লাখ টাকা। এতগুলো প্রাকৃতিক সম্পদের খনি থাকা সত্বেও আফ্রিকার দেশ গুলো বিশ্বের অন্যতম গরীব দেশ। তাঁদের সম্পদ তাঁদের কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে বড় লোক হচ্ছে অন্য দেশ।
Happy reading!