গাজিপুরে 50 কোটি টাকার বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি রেল স্টেশসনে চলে মাত্র দুইটি ট্রেন!
গাজিপুরে 50 কোটি টাকার স্টেশন চলে মাত্র দুইটি ট্রেন!
একটি দেশ উন্নয়নের পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা।এই যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরো উন্নত করার জন্য তৈরি করা হয় গাজিপুর এ বঙ্গবন্ধু হাই টেক সিটি নামে 2018 সালে 1 লা নভেম্বর তৈরি করা হয় এক ব্যয়বহুল স্টেশন।
এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর-১ আসনের সংসদ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক এমপি, কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম করেন।
উত্তরাঞ্চলের যাতায়াতের ব্যবস্থা সহজলভ্য করতে তৈরি করা হয় এই স্টেশন।তৈরি করতে খরচ হয়েছে প্রায় 50 কোটি টাকা।এটি বাংলাদেশের একটি বি শ্রেণীর রেলওয়ে স্টেশন।এটি গাজিপুর জেলা কালিয়াকৈর উপজেলার বঙ্গবন্ধু হাই টেক সিটির পশ্চিমে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির পাশে অবস্তিত।
এটি সিরাজঞ্জ এবং টাঙ্গাইল জেলার সাথে সংযুক্ত লাইন। বাংলাদেশে এক অন্যতম অপরূপ এক সুন্দর এই স্টেশন। এমনকি স্থানীয় এবং বাইরের লোকেদের জন্য হয়ে গেল এটি পর্যটন কেন্দ্র।বিকাল হলেই শুরু হয় মানুষের আনাগুনা।
কিন্তু এই সুন্দর টিকে থাকে না বেশি দিন, ধীরে ধীরে ভেঙে যায় 50 কোটি টাকা দামের স্টেশনের জানালার কাচ গুলো ।তারপর সেখানে আবার দেওয়া হয় টিন।নষ্ট হতে থাকে সুন্দরর্য।
এই স্টেশনটির মালিকানায় রয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং পরিচালনাও তারাই করেন ।এখানে প্লাটফর্ম রয়েছে একটি এবং লাইন রয়েছে মোট 3টি।বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির নিয়মিত যাত্রীদের সুবিধার্থে তৈরি করা হয় এই স্টেশন।
রেলওয়েটির বর্তমান অবস্থা খুবই করুন।এই স্টেশনের বয়স প্রায় তিন বছর। কিন্তু এখন বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি রেল লাইনের অবস্থা্ খুব একটা ভাল না স্থানীয়দের মতামত এই লাইনে শুরুর দিকে
এই স্টেশনটির মালিকানায় রয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং পরিচালনাও তারাই করেন ।এখানে প্লাটফর্ম রয়েছে একটি এবং লাইন রয়েছে মোট 3টি।বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির নিয়মিত যাত্রীদের সুবিধার্থে তৈরি করা হয় এই স্টেশন।
বর্তমান আবস্থা
রেলওয়েটির বর্তমান অবস্থা খুবই করুন।এই স্টেশনের বয়স প্রায় তিন বছর। কিন্তু এখন বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি রেল লাইনের অবস্থা্ খুব একটা ভাল না স্থানীয়দের মতামত এই লাইনে শুরুর দিকে
নিয়মিত ট্রেন চললেও এখানে দিনে যায় মাত্র দুইটি ট্রেন।
জানালার কাচ গুলো বেশিরভাগই ভাঙা। যদিও বাংলাদেশ রেল এর পক্ষ থেকে ঠিক করে দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু কোন খবর নাই তাদের । জন মানবহীন এই স্টেশন যেন এক পরিত্যক্ত রাজপ্রাসাদ।
জানালার কাচ গুলো বেশিরভাগই ভাঙা। যদিও বাংলাদেশ রেল এর পক্ষ থেকে ঠিক করে দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু কোন খবর নাই তাদের । জন মানবহীন এই স্টেশন যেন এক পরিত্যক্ত রাজপ্রাসাদ।
এটি তৈরি করা হয়েছে মূলত ঢাকা সাথে কালিয়াকৈর এর যোগাযোগ সুবিধার্থে কিন্তু এখন তা প্রায় বন্ধ বললেই চলে।
রেল না আসাতে যাত্রীও আসে না এই স্টেশন।যাত্রীদের অভিযোগ তারা নিয়মিত সময়ে রেল না পাওয়া তাঁদের ঢাকা যেতে অধিকা সময় ও অর্থ খরচ হয়।
এছাড়াও তারা আরো বিভিন্ন সমস্যার সমূখীন হন। তাঁদের আবেদন বাংলাদেশে রেল এর কাছে যে তারা এই দিকের রেল চলাচল আবার চালু হয়।
যদিও এটি তৈরি করা হয়েছে এদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরো উন্নত করা জন্য কিন্তু শুধু পরিচালনা কারণে ব্যহত উন্নয়ন, নষ্ট প্রায় 50 কোটি টাকা পরিত্যক্ত এক স্টেশন।
যদিও এটি তৈরি করা হয়েছে এদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরো উন্নত করা জন্য কিন্তু শুধু পরিচালনা কারণে ব্যহত উন্নয়ন, নষ্ট প্রায় 50 কোটি টাকা পরিত্যক্ত এক স্টেশন।